নিউজ ডেস্কঃ লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় স্ত্রী সবিতার মরদেহ উদ্ধারের পর থানায় নেয়া হয়েছিল স্বামীকে। এরপর থানা হেফাজতে পাওয়া যায় স্বামী হিমাংশুর মরদেহ। পুলিশ এটিকে আত্মহত্যা বললেও তা মানতে নারাজ স্বজনরা।
হাতিবান্ধার পূর্বকালমা এলাকায় শুক্রবার নিজ বাড়ী হতে উদ্ধার হয় গৃহবধু সবিতা রানীর মরদেহ। পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয় স্বামী হিমাংশু, তার কন্যা এবং শ্যালককে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দুপুরেই মেয়ে এবং শ্যালককে ছেড়ে দেয় পুলিশ। হেফাজতে ছিলেন হিমাংশু। বিকেলে হঠাৎ উদ্ধার হয় তার মরদেহ।
হিমাংশুর মৃত্যুকে রহস্যজনক বলে দাবী করছে এলাকাবাসী। স্বজনরা সুষ্ঠু তদন্তের দাবি করেছেন। এ ব্যাপারে পুলিশের কেউ কথা বলতে রাজী হননি। তবে প্রেসব্রিফিং করে পুলিশ জানিয়েছে, হিমাংশু গলায় তার পেচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ময়না তদন্তের পর মৃত্যুর কারন সম্পর্কে জানা যাবে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
সবিতার মৃত্যুর ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন তার ভাই। অন্যদিকে হিমাংশু মৃত্যুর ঘটনায় হয়েছে অপমৃত্যু মামলা।