নিউজ ডেস্কঃ পাকিস্তান থেকে জাল রুপি ঢাকা হয়ে পাচার হতো ভারতে। ফেনসিডিল, ইয়াবা, অস্ত্র বা চোরাই জিনিসের বিনিময়ে জাল রুপি পাঠানো হতো ভারতে। পাকিস্তানে বসে পুরো এই চক্র নিয়ন্ত্রণ করে ফজলুল করিম নামে এক ব্যক্তি।
চক্রটিকে সহায়তার জন্য মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক গাড়ীচালক ও তার আইনজীবী স্ত্রীসহ চারজনকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। হাতে নাতে আটককৃত ব্যক্তির নাম আমানুল্লাহ, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের গাড়ী চালক। তার মাধ্যমে পাকিস্তান হতে আসতো জাল রুপি। পাকিস্তানে বসে পুরো এই চক্র নিয়ন্ত্রণ করে ফজলুল রহমান ওরফে ফরিদ।
ঢাকায় এই রুপির হিসাব রাখে ফজলুল রহমান-এর ভাই সাইদুর এবং শফিকুর। রুপি সীমান্তে পৌছে দেয়ার কাজটি করতো আমানুল্লাহ এবং তার স্ত্রী কাজল রেখা। পাকিস্তান হতে শ্রীলংকা হয়ে নির্মান সামগ্রীর সাথে জাহাজে করে আসছে জাল রুপি।