নিউজ ডেস্ক : বুয়েট ছাত্র ফারদিন হত্যা রহস্য এখনও উন্মোচিত হয়নি। চনপাড়া বস্তি এলাকায় তাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স সন্দেহে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। সেখান থেকে প্রাইভেটকারে মরদেহ সরানোর তথ্যও পেয়েছে তদন্তকারীরা।
প্রাইভেটকারে থাকা ৫ জনের নাম পাওয়া গেছে। তারা চনপাড়ার মাদক কারবারী রায়হান গ্যাংয়ের সদস্য। ফারদিন হত্যায় জড়িত বেশ কয়েকজনকে নজরদারীতে রাখার কথা জানিয়েছে র্যাব।
র্যাবের তথ্য মতে, ফারদিনকে রায়হান গ্যাংয়ের কাছে নিয়ে যায় উজ্জল ও বাবু নামের দুই যুবক। সেখানে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স সন্দেহে রায়হানকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। লাশ গুম করতে ফোন করে আনা হয় আরেক মাদক কারবারী শাওনের প্রাইভেট কার। রাত দুইটা বায়ান্ন মিনিটে চনপাড়া ঢুকে ঐ প্রাইভেট কার এবং দশ মিনিট পরেই প্রাইভেট কারটি বেড়িয়ে যায়।
তদন্তকারী কর্মকর্তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, প্রাইভেট কারে ছিল মোট পাঁচ জন। চালকের আসনে ছিল প্রাইভেট কারের মালিক মাদক কারবারী শাওন নিজে। গাড়ীর সামনের বামের সিটে ছিল সায়েম। পিছনের সিটের বাম পাশে ছিল রবিন, মাঝে ডন আরিফ এবং ডানে রায়হান। পিছনের তিন জনের পায়ের কাছে শুইয়ে রাখা হয় ফারদিনের (ফারদিন হত্যা রহস্য) লাশ। জড়িত কয়েক জনকে নজরদারীতে রেখেছে গোয়েন্দারা।
Related Post:
মিতু হত্যা মামলা : আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিলো পিবিআই